বিশ্বে
এক পরিসংখানে বলা হয় যে, প্রতি ৮ জন নারীর
মধ্যে ১ জন স্তন (ব্রেস্ট) ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়। পরিসংখ্যানটি
আসলেই ভয়াবহ। আমরা
কি জানি, আমাদের দেশে
ক্যান্সারে যতো নারীর মৃত্যু
হয় তার দ্বিতীয় কারণ
ব্রেস্ট ক্যান্সার নামের এই নীরব
ঘাতক ব্যাধি।
কারণ :
১. স্তন ক্যান্সারের নির্দিষ্ট কোনো কারণ নেই। তবে পরিবারের মা, খালা, ফুপু অথবা দাদি-নানির স্তন ক্যান্সার থাকলে পরবর্তী প্রজন্মের এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝেধি সবচেয়ে বেশি থাকে।
২. এছাড়াও খুব অল্প বয়সে মিনিসট্রেশন হওয়া, বেশি বয়সে মেনোপজে গেলে, বাচ্চা না হলে অথবা বাচ্চাকে বুকের দুধ না দিলে, ধুমপান করলে এবং শরীরে অতিরিক্ত মেদ জমলে স্তন (Breast) ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে বলে মনে করা হয় ।
ঝুঁকি নির্ণয় :
সম্প্রতি নারীদের ব্রেস্ট ক্যান্সারের বি আর সি এ( ১ এবং ২)জিন পরীক্ষার মাধ্যমে ঝুঁকি পরিমাপ করা যায়। বাংলাদেশের বিভিন্ন হাসপাতালে এই রোগের পরীক্ষা করানো হয়।
লক্ষণ :
স্তনে চাকা অনুভব করা, আকারে পরিবর্তন, নিপল কুচকে যাওয়া, রক্ত অথবা পুজ বের হওয়া।
রোগ নির্ণয় :
শতকরা ৫০ শতাংশ রোগী নিজেরাই ওপরের লক্ষণ বুঝে ডাক্তারের কাছে আসেন।
ব্রেস্টে ব্যথা হলে অনেকেই ক্যান্সারের ভয় পান। তবে ৯০ শতাংশ ব্রেস্ট ক্যান্সারের ক্ষেত্রে কোনো ব্যথা থাকে না।
রোগের ধাপ :
চিকিৎসা বিজ্ঞানে ব্রেস্ট ক্যান্সারকে ৪ টি ধাপে ভাগ করা হয়। প্রথম এবং দ্বিতীয় ধাপে রোগ ধরা পড়লে সঠিক চিকিৎসার মাধ্যমে সম্পূর্ণ নিরাময় সম্ভব।
চিকিৎসা :
কেমো থেরাপি এবং সার্জারির মাধ্যমে ব্রেস্ট ক্যান্সারের চিকিৎসা করা হয়। আমাদের দেশেই এ রোগের উন্নত চিকিৎসা সম্ভব।
চিকিৎসার সময় ও ব্যয় :
সার্জারির মাধ্যমে চিকিৎসা করলে রোগীর সুস্থ হতে সর্বোচ্চ ১৫ দিন সময় লাগে। আর কেমো থেরাপি কিছুটা ব্যয় বহুল এবং সময়ও বেশি লাগে। এক্ষেত্রে দেড় থেকে তিন মাস পর্যন্ত লাগতে পারে। তবে কেমো থেরাপি নেওয়ার জন্য রোগীকে হাসপাতালে ভর্তি না হলেও চলে। নিয়মিত হাসপাতালে এসে এই চিকিৎসা নেওয়া যায়।
সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা ব্যয় হাতের নাগালে হলেও ক্লিনিক ও প্রাইভেট হাসপাতালে খরচ তুলনামূলক বেশি।
সচেতনতা :
৩০ বছরের পর থেকে প্রতি মাসে ১ বার নিজেই লক্ষণগুলো পরীক্ষা করে দেখতে হবে। আর ব্রেস্টের কোনো ধরনের পরিবর্তন দেখা দিলে অবহেলা না করে অবশ্যই বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
গনসচেতনতাই পারে এই ঘাতক রোগে নারী মৃত্যুর হার শূণ্যের কোঠায় নামিয়ে আনতে।
কারণ :
১. স্তন ক্যান্সারের নির্দিষ্ট কোনো কারণ নেই। তবে পরিবারের মা, খালা, ফুপু অথবা দাদি-নানির স্তন ক্যান্সার থাকলে পরবর্তী প্রজন্মের এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝেধি সবচেয়ে বেশি থাকে।
২. এছাড়াও খুব অল্প বয়সে মিনিসট্রেশন হওয়া, বেশি বয়সে মেনোপজে গেলে, বাচ্চা না হলে অথবা বাচ্চাকে বুকের দুধ না দিলে, ধুমপান করলে এবং শরীরে অতিরিক্ত মেদ জমলে স্তন (Breast) ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে বলে মনে করা হয় ।
ঝুঁকি নির্ণয় :
সম্প্রতি নারীদের ব্রেস্ট ক্যান্সারের বি আর সি এ( ১ এবং ২)জিন পরীক্ষার মাধ্যমে ঝুঁকি পরিমাপ করা যায়। বাংলাদেশের বিভিন্ন হাসপাতালে এই রোগের পরীক্ষা করানো হয়।
লক্ষণ :
স্তনে চাকা অনুভব করা, আকারে পরিবর্তন, নিপল কুচকে যাওয়া, রক্ত অথবা পুজ বের হওয়া।
রোগ নির্ণয় :
শতকরা ৫০ শতাংশ রোগী নিজেরাই ওপরের লক্ষণ বুঝে ডাক্তারের কাছে আসেন।
ব্রেস্টে ব্যথা হলে অনেকেই ক্যান্সারের ভয় পান। তবে ৯০ শতাংশ ব্রেস্ট ক্যান্সারের ক্ষেত্রে কোনো ব্যথা থাকে না।
রোগের ধাপ :
চিকিৎসা বিজ্ঞানে ব্রেস্ট ক্যান্সারকে ৪ টি ধাপে ভাগ করা হয়। প্রথম এবং দ্বিতীয় ধাপে রোগ ধরা পড়লে সঠিক চিকিৎসার মাধ্যমে সম্পূর্ণ নিরাময় সম্ভব।
চিকিৎসা :
কেমো থেরাপি এবং সার্জারির মাধ্যমে ব্রেস্ট ক্যান্সারের চিকিৎসা করা হয়। আমাদের দেশেই এ রোগের উন্নত চিকিৎসা সম্ভব।
চিকিৎসার সময় ও ব্যয় :
সার্জারির মাধ্যমে চিকিৎসা করলে রোগীর সুস্থ হতে সর্বোচ্চ ১৫ দিন সময় লাগে। আর কেমো থেরাপি কিছুটা ব্যয় বহুল এবং সময়ও বেশি লাগে। এক্ষেত্রে দেড় থেকে তিন মাস পর্যন্ত লাগতে পারে। তবে কেমো থেরাপি নেওয়ার জন্য রোগীকে হাসপাতালে ভর্তি না হলেও চলে। নিয়মিত হাসপাতালে এসে এই চিকিৎসা নেওয়া যায়।
সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা ব্যয় হাতের নাগালে হলেও ক্লিনিক ও প্রাইভেট হাসপাতালে খরচ তুলনামূলক বেশি।
সচেতনতা :
৩০ বছরের পর থেকে প্রতি মাসে ১ বার নিজেই লক্ষণগুলো পরীক্ষা করে দেখতে হবে। আর ব্রেস্টের কোনো ধরনের পরিবর্তন দেখা দিলে অবহেলা না করে অবশ্যই বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
গনসচেতনতাই পারে এই ঘাতক রোগে নারী মৃত্যুর হার শূণ্যের কোঠায় নামিয়ে আনতে।
No comments:
Post a Comment